জনসংখ্যা যে কোনো দেশের উন্নয়ন অগ্রগতি ও ঐতিহ্যের মূল শক্তি। পরিকল্পিত জনসংখ্যা আয়তন ও অবস্থানের ফলে হয়ে ওঠে সম্পদ। আশির দশকে দেখা গেলো প্রতি মিনিটে বিশ্বে জন্ম গ্রহণ করেছে ২৫০ টি শিশু। এভাবে মানুষের সংখ্যা বৃদ্ধির ফলে ১৯৮৭ সালের এক সমীক্ষায় দেখা যায় পৃথিবীতে মানুষের সংখ্যা প্রায় ৫০০ কোটিতে পৌছে গেছে। তাই ১৯৮৯ সালের ১১ জুলাই বিশ্ব জনসংখ্যা দিবস পালনের ব্যপারে কথা হয়। তারপর প্রথমবারের মতো ১৯৯০ সালে পৃথিবীতে ৯০টি দেশ দিবসটি পালন করে।
যুগ যুগ ধরে বাংলাদেশের উচ্চ পর্যায়ের লোকজন জনসংখ্যা নিয়ে উদ্বিগ্ন চিন্তিত ও হতাশাগ্রস্ত।
এই বিষয়টি নিয়ে পক্ষে বিপক্ষে বহু বক্তব্য থাকলেও সবাই জনসংখ্যাকে সম্পদ মনে করেন। আমার বিশ্বাস জনসংখ্যা কোনো ভাবেই সমস্যা নয় বরং সম্পদ ও আল্লাহর এক নেয়ামত।
আয়তন অনুসারে বাংলাদেশ অস্ট্রেলিয়ার আয়তনের চেয়ে ৬৫ গুণ ছোট। কিন্তু তাদের লোকসংখ্যা আমাদের আট ভাগের এক ভাগ মাত্র। জাপানের আয়তন ৩ লাখ ৭৭ হাজার বর্গমাইল, যা বাংলাদেশে আয়তনের চেয়ে প্রায় ৭ গুন বেশি। অথচ জনসংখ্যা আমাদের চেয়ে প্রায় অর্ধেকে, মাত্র ১২ কোটি। চীনের ৯৬ লক্ষ বর্গকিলোমিটারে আয়তনের দেশে জনসংখ্যা ১৪২ কোটি, জার্মানের আয়তন ৩ লাখ ৫৭ হাজার বর্গ মাইল, আর জনসংখ্যা ৮ কোটি। স্পষ্টই দেখা যাচ্ছে আমাদের দেশে ১০০০ বর্গ মাইলে প্রায় ৩৬ লাখ বাস করে। আমাদের দেশের জনসংখ্যা অন্যান্য দেশের জনসংখ্যা থেকে অনেক বেশি।
আমাদের দেশটা একটা মৌচাকের মতো। এখানে যেন মানুষের ওপরে বসে আছে মানুষ। এখানে মুসলিম হিন্দু বৌদ্ধ খৃস্টান মিলে সম্পৃতিতে বাস করে, কোনো ঝগড়া বিবাদ নেই, এখানে পাশাপাশি মসজিদ মন্দির আছে। আমরা সতেরো কোটি মানুষ ভাবতেই অবাক লাগে। আবার আনন্দ লাগে যখন দেখি পৃথিবীর অনেক দেশে মানব সম্পদ বৃদ্ধির চেষ্টা করেও পারছে না। তখনই মনে হয় আমাদের জনসংখ্যা আল্লাহর নেয়ামত।
যে সব পরিবার এ পর্যন্ত বড় রকমের ধনী হয়েছে তাদের পরিবারে দেখবেন ৫/৬ জন ভাই, যেমন আমাদের গ্লোব কোম্পানী পরিবার। পারটেক্স কোম্পানী, আবুল খায়ের ঢেউ টিন। সে দিকে তাকালে বুঝা যায় জনসংখ্যা কখনো সমস্যা নয়, সমস্যা হলো তাদেরকে অর্থনৈতিক মর্যাদা দিয়ে গড়ে তুলতে না পারা। এখন আমাদের দেশে শতভাগ শিক্ষার হার প্রতিষ্ঠিত। অথচ বেকারের সংখ্যা কমেনি। নেপোলিয়নের মতে, একটি শিক্ষিত নারী মানেই একটি শিক্ষিত জাতি। সুতরাং আমাদের জনসংখ্যাকে কোনোভাবেই সমস্যা মনে করছি না। আমাদের দেশে পরিবার পরিকল্পনা গ্রহন করে বহু ফ্যামেলীতে জনসংখ্যা কমানোর চেষ্টা করলে কি হবে আল্লাহর পরিকল্পনা এদেশে যত লোক বাস করার প্রয়োজন ততজনই বাস করবে। দেখুন না, রোহিঙ্গাদের প্রবেশ করিয়ে সেই অভাবটাই পূরণ করিয়েছেন। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে এখন জনসংখ্যা বৃদ্ধির জন্য তারা পুরষ্কার ঘোষনা করেছে তবু পারছে না।
মধ্যপ্রাচ্যে জনসংখ্যা বৃদ্ধির হার সবচেয়ে বেশি। তাদের সম্পদ আছে অনেক, বিপুল ভূমি অব্যবহৃত অবস্থায় পড়ে আছে, কিন্তু সেই তুলনায় তাদের জনসংখ্যা নেই। আমাদের প্রায় ৮০ লাখ জনবল এখন প্রবাসে কাজ করে। তাদের পাঠানো রেমিটেন্সে দেশের একটা অংশ চলে। প্রায় প্রত্যেক প্রবাসীর আয় বাংলাদেশের প্রথম শ্রেণীর কর্মকর্তাদের বৈধ আয়ের চেয়ে বেশি। তাদের মধ্যে অর্ধেক উচ্চ শিক্ষিত। স্বল্প শিক্ষিতদের জীবন যাত্রাও শিক্ষিতদের চেয়ে কম নয়। সবচেয়ে বড় কথা তারা যা আয় করেন তা দেশে ভালো কিছু করার জন্য নিয়ে আসেন, তারা দেশকে ভালোবাসেন। তারা সেখানে ব্যয় করেন না। সেখানে থেকেও যেতে পারতেন কিন্তু না, তারা দেশ ও সমাজকে উজ্জ্বল করেছেন।
আরেক দিকে আমাদের জনগণ কর্ম সংস্থানের সকল বিষয়ে পারদর্শী। তাদেরকে কোন্ যুক্তিতে আমরা বোঝা বা সমস্যা মনে করবো? বিজ্ঞানে, প্রযুক্তিতে, কারিগরীতে চীনের মতো সবই আবিষ্কার ও নির্মাণ করতে পারে। প্রয়োজন শুধু তাদেরকে সহযোগিতা ও তদারকি করা। আমাদের দেশের ছেলেরাও এখন বিমান, হেলিকপ্টার ও বিদ্যুতবিহীন যানবাহন আবিষ্কার করতে সক্ষম।সোলারের মাধ্যমে বহু অফিস এখন নিয়মিত চলছে। কম্পিউটারের কথা নাই বা বললাম। কম্পিউটার এখন সবার ঘরে ঘরে সবাই কম বেশি কাজ করতে পারে। ফ্রিল্যান্সিং মাধ্যমে আয় করছে।
পর্যটন দেশের অন্যতম আয়ের মাধ্যম। যে সব দেশের পর্যটকগণ আমাদের দেশে আসেন তাদের জন্য শিক্ষিতদেরকে দোভাষীর ব্যবস্থা করে দিয়ে পর্যটনে আরো পরিকল্পিত আয়ের পথ সুগম করা যেতে পারে। আমাদের কক্সবাজার, সেন্টমার্টিন, নিঝুমদ্বীপ, কুয়াকাটা, সিলেটের জাফলং, মাধবকুণ্ড , সুন্দরবন, পার্বত্য অঞ্চলসহ বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি জেলায় রয়েছে অসংখ্য পর্যটন স্পট, যা অতি লোভনীয় প্রাকৃতিক সোন্দর্যে ভরপুর। পৃথিবীর খুব কম দেশেই এমন আছে। আমরা সুজলা সুফলা সৌন্দর্যে ভরা এই লীলাভূমির বাংলাদেশে বাস করি। পৃথিবীর সব দেশ থেকে এ দেশে আগমন করেন পর্যটকগণ। শুধু এই পর্যটনের বিষয়কে কেন্দ্র করে বহু দেশ ভালোভাবেই চলছে। আমাদের দেশের ছাত্র যুবকদের অনেক প্রতিভা তারা কোনো জিনিসকে নকল করে উন্নত করে তৈরী করতে পারে। জাপান কোন জিনিস তৈরী করলে চীন তার নকল করে কয়েক রকম করে বানাতে পারে। আমাদের জনসংখ্যাকে পরিকল্পিত কাজে সাজালে যেমন বহুল অর্থের আয় হবে তেমনি বেকারত্ব দূর হবে। তাহলে কেন বলবো জনসংখ্যা সমস্যা? বিশ্ব কবি বৃক্ষের প্রেমে পড়ে এ দেশকে বলেছেন মা। তিনি লিখেছেন- "কি শোভা কি ছায়াগো কি স্নেহ কি মায়া গো, কী আঁচল বিছায়েছ বটের মূলে, নদীর কূলে কূলে।" এখানে কবি পর্যটনময় দেশের কারণে দেশাত্ববোধ খুঁজে পেয়েছেন।
বেকারত্ব একটা বড় সমস্যা একথা সত্য। বেকারত্ব দূর করার জন্য বিভিন্ন শূণ্য পদের চাকুরীতে সৎ ও যোগ্য প্রার্থী দ্বারা পদগুলো পূরণ করার মাধ্যমে বেকারত্ব দূর করা যায়। নতুন নতুন কর্মসংস্থান সৃষ্টি করে যুবকদের চাকুরীর ব্যবস্থা করা যেতে পারে। স্বল্প শর্তে ঋণ দিয়ে বিভিন্ন প্রকল্পে উদ্যোগী করে তুলতে হবে।
এক বন বিভাগের প্রশিক্ষণে শেখানো হয়েছে "একটি লাথির মূল্য লাখ টাকা'' কথাটি শুনতে অবাক লাগলেও কথাটি সত্য। প্রশিক্ষক বলেছিলেন- আপনি চলতি পথে একটি ফলের বিচি দেখতে পেলেন সেটি তালের, আমের, জামের, গাবের, করইয়ের, বরইয়ের বা যে কোন গাছের গোটা হতে পারে। বিচিটি দেখে সেটিতে একটি লাথি মেরে মাটিতে গেঁড়ে দিলেন, ব্যাস। একটি ফলের বিচি একটি গাছের জন্ম দেবে, গাছটি অক্সিজেন দেবে, সুন্দর পরিবেশের জন্ম দেবে, গাছের আসবাব পত্র তৈরী হবে, গাছ বিক্রি করে অর্থ পাওয়া যাবে, হয়তো আইজ্যাক নিউটনের মতো আরো বৈজ্ঞানিকও জন্ম দেবে, গাছ একটি জড় পদার্থ অথচ জীবের প্রাণ রক্ষার্থে গাছের বিকল্প নেই।
কৃষি বিভাগ একটি গুরুত্বপূর্ণ বিভাগ। প্রত্যেক মানুষের নামে এ দেশে কম হোক বেশি হোক জমি আছে। সবার ঘরের পাশে একটু খালি জায়গাও থাকে। ইচ্ছা করলে, সরকার উদ্যোগ নিলে প্রত্যেকের নিজ চেষ্টায় খালি পড়ে থাকা জমিনগুলোতে মৌসমী ফসল করা যায়। আমাদের দেশ ফল ফসলের জন্য উর্বর। যে কোনো ফসল এদেশে জন্মায়। আমাদের পূর্ব পুরুষগণ ছিলেন কৃষিতে সফল ব্যক্তি। তাঁরা আকাশের দিয়ে চেয়ে আবহাওয়ার খবর বলে দিতে পারতেন।
ধর্মীয় দৃষ্টিতে যদি তাকাই তাহলে দেখা যায় কোরআন শরীফে আছে" আল মালু ওয়ালবানুনা যিনাতান হায়াতুদ্দুনিয়া" দুনিয়াবী ধন দৌলত আর মানব জাতি দুটিই সম্পদ। আর্থিক সম্পদ থাকলে তা পরিচালনার জন্যও জনসংখ্যা প্রয়োজন। আল্লাহ নারী পুরুষের বিবাহের ব্যবস্থা করেছেন মানবজাতি সৃষ্টির জন্য। ফেরেস্তারা প্রথমেই প্রশ্ন করেছিলো - হে প্রভু আমরাতো আছি আপনার তাসবীহ পাঠ করি, প্রসংশা করি, তবু কেন মানুষ সৃষ্টি করবেন? আল্লাহ তখন উত্তর করেছিলেন- আমি যা জানি তোমরা তা জানো না। আল্লাহ মানব সৃষ্টি করে তাকে জগতের নাম সমুহ শিক্ষা দিলেন, যা তার প্রয়োজনে লাগবে। এতে বুঝতে পারি তিনি মানব জাতিকে প্রশিক্ষণ দিলেন কাজে সফলতার জন্য। এরপর হাওয়া আঃ কে সৃষ্টি করে তাকেও দিক নির্দেশনা দিলেন যেন সঠিক মতে চলতে পারে। কিন্তু ভুল করে বসলো সেই মা হাওয়া। তারপর বিভিন্ন দেশ ঘুরিয়ে, কষ্ট দিয়ে বিভিন্ন বিষয় শিক্ষা দিয়ে আবার একত্রিত করলেন। তারপর তাদের মধ্য হতে শুরু হলো মানব সৃষ্টি এবং বংশ বিস্তার। মানব জাতি ছড়িয়ে পড়লো সারা পৃথিবীতে। কি নিয়ম! আজও চলছে চলবে কেয়ামত পর্যন্ত।
আমাদের দেশে আলেমগণ ছেলে মেয়েদের বিবাহ দেয়ার সময় যে খুৎবাটি সবার সম্মুখে পাঠ করে শোনান তার মর্মার্থ হলো- তোমরাও তোমাদের পূর্ব নারী-পুরুষের মতো আরো বহু নারী পুরুষ জন্ম দেবে। আল্লাহর সৃষ্টি রহস্য হলো আরো মানুষ বৃদ্ধি করা। জনসংখ্যা কমানো নয়। কোনো কোনো বোকা জাতি মনে করে এবং প্রচার করে যে, খাদ্য কম জায়গা কম তাই জনসংখ্যা বৃদ্ধি মানে একটা বোঝা। তারা খবর রাখেনা আমার আল্লাহ একটি শিশুর জন্য যেমনি অদৃশ্যভাবে খাদ্য সৃষ্টি করেন তেমনি বয়ষ্কদের জন্য অদৃশ্য থেকে সব খাদ্যের ব্যবস্থা করার প্রতিশ্রুতি দিয়ে রেখেছেন। সেই চিন্তা কারো করার দরকার নেই।
গাছের প্রতিটি পাতা আল্লাহর জিকির করে। সেই পাতা কারো কারো জন্য খাদ্য হয়, কারো জন্য আশ্রয় মূলক ব্যবহারের বিষয় হয়। আল্লাহ বৃক্ষ সমুহের ফলমুল খাওয়ার ব্যবস্থা করে রেখেছেন। এটা তার পক্ষ থেকে রিযিক। মানুষের খাদ্য ও সেই জিকিরের সওয়াব গাছ রোপণকারীর আমল নামায় লেখা হয়। এভাবে গাছ রোপন করেও বেহেস্তে প্রবেশ করা সম্ভব। গাছ আমাদের পরম বন্ধু। গাছের প্রয়োজনীয়তা সকলভাবেই। অক্সিজেন, ছায়া, পুষ্টি ও সৌন্দর্য ছাড়াও অকাজের গাছটিও জ্বালানি হিসেবে মানুষের উপকারে আসে। শিল্পের নানা উপাদান হিসেবে গাছ ও তার কাঠ ব্যবহার করা হয়। গাছের সীমাহীন গুরুত্ব সত্তেও বৃক্ষকে উপার্জনের মাধ্যম বলবো না? তাকিয়ে দেখুন বিখ্যাত সুন্দরবন আমাদের গর্ব।
আমাদের দেশের অনেক শিক্ষিত যুবক এখন চাকরীর দিকে নজর না দিয়ে বিভিন্ন হাঁস মুরগী ও গবাদীপশুর খামার বা প্রজেক্ট করে প্রতিষ্ঠিত হচ্ছে, অনেক টাকার মালিক হচ্ছে এসবকে পেশা হিসেবে গ্রহন করেও স্বাবলম্বী হতে পারে ।
জ্ঞানভিত্তিক দক্ষতা ও প্রায়োগিক দক্ষতার সমন্বয়ে মানবসম্পদ উন্নয়নে শিক্ষাকে ঢেলে সাজাতে হবে। টিভিইটি-এ ক্ষেত্রে মুখ্য ভূমিকা পালন করতে পারে। তাই কারিগরী শিক্ষাকে পর্যায়ক্রমে মূল ধারার শিক্ষায় সম্পৃক্ত করতে হবে।
আসুন, জনসংখ্যাকে সম্পদে পরিণত করি। আমরা যে যেখানে আছি সে সেখান থেকে অপরকে আন্তরিকভাবে কর্মের জন্য সহযোগিতা করি। ঠিক যেভাবে মসজিদে নামাযের কাতারে দাঁড়ালে একটু ফাঁক পেলেই পেছন থেকে আরেক জনকে টেনে কাতার পূর্ণ করি। তেমনি ভাবে সবার প্রতি আন্তরিক হই তাহলে সব মানুষই সম্পদে রূপান্তরিত হবে। অনেকের মেধা ও বুদ্ধি আছে কিন্তু সেটা প্রকাশ করতে পারছে না। কারণ তার সামনে অনেক শ্রোতা নেই বক্তৃতার জন্য ডেক্সও নেই। মনে পড়ে গেলো কামিনী রায়ের কবিতা- সকলের তরে সকলে আমরা, প্রত্যেকে আমরা পরের তরে।
জসিম উদ্দীনের কবিতা-
সবার সুখে হাসব আমি
কাঁদব সবার দুখে,
নিজের খাবার বিলিয়ে দেব
অনাহারীর মুখে।
বৃক্ষকে মূল্যবান সম্পদ ধরে কোনো খালি জায়গা না রেখে বৃক্ষ দিয়ে প্রকৃতিকে ভরিয়ে দেই তাতে অর্থনৈতিক উন্নয়ন সম্ভব হবে ইনশাল্লাহ।
তবেই স্বার্থক হবে কবির সে কথা -
এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে নাকো তুমি,
সকল দেশের রানী সে যে আমার জন্মভূমি
অসমাপ্ত জুলাই বিপ্লব পূর্ণ করুন : মাহমুদুর রহমান
কথা বললে গ্রেপ্তার, প্রতিবাদ করলে গুম আর রাজপথে নামলে গুলি - এই নিয়মে মিশরে ৩০ বছর স্বৈরশাসন চালান হোসনি মোবারক।
গণঅভ্যুত্থানোত্তর সময়েও জাতীয় কবির জন্মজয়ন্তী উদযাপনের দায়সারা প্রস্তুতি!
বিভিন্ন মিডিয়ায় এবং সোশ্যাল প্ল্যাটফর্মে সাম্প্রতিক মিথ্যা ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত ‘বিশেষ প্রতিবেদন’ সম্পর্কে আমার বক্তব্য