সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদের আওতায় সংসদ সদস্যদের আস্থা ভোটের অধিকার নিশ্চিত করার বিষয়ে বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের মধ্যে আলোচনা চলছে। বিএনপি ও জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) মনে করছে, আস্থা ভোট না থাকলে সরকারে স্থায়িত্ব থাকবে না এবং বারবার সরকার পরিবর্তনের ঝুঁকি থাকবে। তারা বলেছে, সংসদ সদস্যদের স্বাধীন মত প্রকাশের সুযোগ থাকা উচিত, তবে অর্থবিল ও সংবিধান সংশোধন ছাড়া অন্য ক্ষেত্রে তারা দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে যেতে পারবেন না—এই কাঠামো মেনে নিয়েই আস্থা ভোট যুক্ত করার প্রস্তাব তারা দিয়েছে।
ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে অনুষ্ঠিত জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় পর্বের সংলাপে ৭০ অনুচ্ছেদ, নারী আসন, সংসদীয় কমিটির সভাপতি নির্ধারণ ও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের মেয়াদ নিয়ে আলোচনা হয়। গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়কারী জোনায়েদ সাকি বলেন, আস্থা ভোট না রাখলে প্রধানমন্ত্রী কখনোই চ্যালেঞ্জের মুখে পড়বেন না। তাই তিনি এ বিষয়ে আরও আলোচনা চেয়েছেন। কমিশনের সহসভাপতি অধ্যাপক আলী রীয়াজ জানান, সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত করতে আরও একাধিক আলোচনায় বসা হবে এবং জুলাই মাসে একটি ঐকমত্য ভিত্তিক “জুলাই সনদ” প্রকাশের পরিকল্পনা রয়েছে।
আলোচনায় বিএনপি, জামায়াত, সিপিবি, জেএসডি, বাসদ, নাগরিক ঐক্য, গণ অধিকার পরিষদ, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশসহ ৩০টি রাজনৈতিক দল অংশ নেয়। আলোচনা থেকে বোঝা যাচ্ছে, আস্থা ভোট নিয়ে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে মতানৈক্য থাকলেও সংলাপ অব্যাহত থাকবে এবং বিভিন্ন সংস্কার প্রস্তাব নিয়ে একটি বৃহত্তর জাতীয় ঐক্যমতের দিকে অগ্রসর হওয়ার চেষ্টা চলছে।
যুক্তরাষ্ট্র ভিয়েতনামকে ছাড় দিতে রাজি হয়েছে, কিন্তু আমাদের সঙ্গে ঘাটতি খুবই ছোট- বাণিজ্য উপদেষ্টা
যারা সংস্কার পিছিয়ে দিতে চায় তারাই নির্বাচন পেছাতে চায়: হাসনাত
সানেম'র জরিপ রিপোর্ট অনুযায়ী বিএনপি ৩৯, জামায়াত ২২, এনসিপি ১৬ ভাগ ভোট পাবে
কুমিল্লা অঞ্চলের ১৬ আসনে খেলাফত মজলিসের সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম প্রকাশ