জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীরা তিন দফা দাবিতে ‘লং মার্চ টু যমুনা’ কর্মসূচি পালন করতে গিয়ে পুলিশের হামলার মুখে পড়েছেন। কাকরাইল মোড়ে পুলিশের লাঠিচার্জ, সাউন্ড গ্রেনেড ও টিয়ারসেল নিক্ষেপে অন্তত ৩৮ জন আহত হয়েছেন, যাদের মধ্যে দুজন সাংবাদিকও রয়েছেন। আহতদের ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসা দেওয়া হয়েছে।
বুধবার সকাল ১১টায় ক্যাম্পাস থেকে শতাধিক শিক্ষার্থী লংমার্চ শুরু করেন। তারা মৎস্য ভবন পার হয়ে কাকরাইল মোড়ে পৌঁছালে পুলিশ বাধা দেয়। এরপর উভয় পক্ষের মধ্যে ইটপাটকেল নিক্ষেপ ও ধাওয়া-পাল্টাধাওয়ার ঘটনা ঘটে। একপর্যায়ে পুলিশ লাঠিচার্জ ও কাঁদানে গ্যাস ছুড়ে শিক্ষার্থীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়।
এ ঘটনার প্রতিবাদে শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা কাকরাইল মোড়ে অবস্থান কর্মসূচি শুরু করেন, যা এখনো চলমান।
এই লংমার্চের পেছনে রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের বাজেট সংকোচন, আবাসন সমস্যাসহ অবকাঠামোগত সংকট। শিক্ষার্থীরা জানায়, সোমবার ছাত্র-শিক্ষক সমাবেশ এবং আজ ইউজিসির সঙ্গে বৈঠক হলেও কোনো বাস্তবসম্মত প্রতিশ্রুতি তারা পায়নি। ইউজির দায়সারা আশ্বাসে ক্ষুব্ধ হয়ে তারা আন্দোলনে নামে।
তিন দফা দাবির মধ্যে রয়েছে:
শিক্ষার্থীরা জানিয়েছে, দাবি মানা না হলে ক্লাস ও পরীক্ষা বন্ধ থাকবে। আন্দোলনে শিক্ষক ও বিভিন্ন ছাত্রসংগঠন একাত্মতা প্রকাশ করেছে। পরিস্থিতি এখনো উত্তপ্ত।
যুক্তরাষ্ট্র ভিয়েতনামকে ছাড় দিতে রাজি হয়েছে, কিন্তু আমাদের সঙ্গে ঘাটতি খুবই ছোট- বাণিজ্য উপদেষ্টা
যারা সংস্কার পিছিয়ে দিতে চায় তারাই নির্বাচন পেছাতে চায়: হাসনাত
সানেম'র জরিপ রিপোর্ট অনুযায়ী বিএনপি ৩৯, জামায়াত ২২, এনসিপি ১৬ ভাগ ভোট পাবে
কুমিল্লা অঞ্চলের ১৬ আসনে খেলাফত মজলিসের সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম প্রকাশ