দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে হঠাৎ করে সঙ্ঘবদ্ধভাবে মিছিল শুরু করেছে এক সময়ের ভয়ংকর পরিচিত কিছু গোষ্ঠী—যারা ছাত্রজনতার ওপর বর্বরতম হামলার দায়ে ইতোমধ্যেই জনমন থেকে প্রত্যাখ্যাত। গত বছরের রক্তাক্ত জুলাইয়ের নির্মম গণহত্যার ক্ষত এখনো শুকায়নি, এরই মধ্যে আবারও রাজপথে সেই পুরোনো মুখগুলো।
স্বরাষ্ট উপদেষ্টা একদিন আগেই প্রশাসনকে কড়া নির্দেশ দিয়েছিলেন—এই সন্ত্রাসীরা যেন রাজপথে বিশৃঙ্খলা তৈরি করতে না পারে। কিন্তু সেই নির্দেশ মানতে প্রশাসনের ব্যর্থতা জনমনে প্রশ্ন তুলছে।
নেটিজেনদের মতে, এর মূল কারণ প্রশাসনের অভ্যন্তরে গেঁড়ে বসা কিছু প্রভাবশালী চক্র, যারা এক সময়ের নিষিদ্ধ ছাত্রসংগঠনের সক্রিয় ক্যাডার ছিলেন। বিগত ১৬ বছর ধরে যেভাবে দলীয়ভাবে নিয়োগ দিয়ে একটি বাহিনী গড়ে তোলা হয়েছিল, এখন তারাই মূলত প্রশাসনের ভেতর থেকে রক্ষাকবচ হিসেবে কাজ করছে।
এই সংকটের সমাধান কেবল একটি—
যারা ছাত্রজনতার রক্তে হাত রাঙিয়েছে, সেই গোষ্ঠীকে রাজনৈতিকভাবে নিষিদ্ধ ঘোষণা করতে হবে।
আর প্রশাসনকে দলনিরপেক্ষ করতে হলে, তার ভেতর থেকে সাবেক ক্যাডার চক্রগুলোকে সমূলে উচ্ছেদ করতে হবে।
তা না হলে, রাজপথে গণহত্যাকারীদের দাপট বন্ধ হবেনা—বরং দেশ আরও অরাজক, অস্থির হয়ে পড়বে। স্থিতিশীলতা চাইলে এখনই সময় কঠিন সিদ্ধান্ত নেওয়ার।
যুক্তরাষ্ট্র ভিয়েতনামকে ছাড় দিতে রাজি হয়েছে, কিন্তু আমাদের সঙ্গে ঘাটতি খুবই ছোট- বাণিজ্য উপদেষ্টা
যারা সংস্কার পিছিয়ে দিতে চায় তারাই নির্বাচন পেছাতে চায়: হাসনাত
সানেম'র জরিপ রিপোর্ট অনুযায়ী বিএনপি ৩৯, জামায়াত ২২, এনসিপি ১৬ ভাগ ভোট পাবে
কুমিল্লা অঞ্চলের ১৬ আসনে খেলাফত মজলিসের সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম প্রকাশ