দেশের রূপান্তরিত রাজনৈতিক প্রেক্ষাপটে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস রোববার (২৫ মে) বিকেলে দেশের শীর্ষ রাজনৈতিক নেতাদের সঙ্গে গুরুত্বপূর্ণ সংলাপে বসছেন। প্রধান উপদেষ্টার সরকারি বাসভবন ‘যমুনা’-তে এ বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে।
সূত্র মতে, জুলাইয়ের গণঅভ্যুত্থনের পক্ষে থাকা সকল রাজনৈতিক দলের একজন করে প্রতিনিধিকে এই বৈঠকে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। সংলাপটি দুই দফায় অনুষ্ঠিত হবে—প্রথম দফা বিকেল ৫টায় এবং দ্বিতীয় দফা সন্ধ্যা ৬টায়।
প্রথম দফার বৈঠকে অংশ নেবেন (বিকেল ৫টা)
১. কর্নেল (অব.) অলি আহমেদ, বীর বিক্রম
২. মাহমুদুর রহমান মান্না
৩. সাইফুল হক
৪. জুনায়েদ সাকী
৫. হাসনাত কাইয়ুম
৬. মুজিবর রহমান মঞ্জু
৭. মুজাহিদুল ইসলাম সেলিম
৮. খালেকুজ্জামান ভূঁইয়া
৯. টিপু বিশ্বাস
১০. শেখ রফিকুল ইসলাম বাবলু
১১. শহীদ উদ্দিন মাহমুদ স্বপন
দ্বিতীয় দফার বৈঠকে অংশ নেবেন (সন্ধ্যা ৬টা)
১. মাওলানা সাদিকুর রহমান
২. মাওলানা রেজাউল করিম
৩. মাওলানা মামুনুল হক
৪. মাওলানা আহমেদ আব্দুল কাদের
৫. মাওলানা আজিজুল হক ইসলামাবাদি
৬. মাওলানা মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী
৭. নুরুল হক নূর
৮. মাওলানা মুসা বিন ইজহার
৯. মুফতি মাওলানা শাখাওয়াত হোসাইন রাযি
প্রধান উপদেষ্টার দপ্তর জানিয়েছে, সংলাপের উদ্দেশ্য হচ্ছে গণআন্দোলনের ধারাবাহিকতা ও শান্তিপূর্ণ রাজনৈতিক রূপান্তরের জন্য একটি সর্বসম্মত রূপরেখা নির্ধারণ করা।
এর আগে শনিবার রাতে তিনটি রাজনৈতিক দলের সঙ্গে পৃথক বৈঠক করেছেন ড. ইউনূস। প্রথমে বিএনপির প্রতিনিধিদলের সঙ্গে বৈঠক করেন তিনি, এরপর জামায়াতে ইসলামী এবং নবগঠিত রাজনৈতিক দল এনসিপি (ন্যাশনাল চেঞ্জ পার্টি)-এর নেতৃবৃন্দের সঙ্গে আলোচনা করেন।
জুলাই-আগস্টে রাজধানীজুড়ে ছড়িয়ে পড়া ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের পর নতুন অন্তর্বর্তী সরকার গঠন করা হয়, যার নেতৃত্বে আছেন নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূস। দেশের বর্তমান সংবেদনশীল পরিস্থিতিতে রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও নির্বাচনপূর্ব রূপরেখা নির্ধারণে এই সংলাপ গুরুত্বপূর্ণ ধাপ হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্র ভিয়েতনামকে ছাড় দিতে রাজি হয়েছে, কিন্তু আমাদের সঙ্গে ঘাটতি খুবই ছোট- বাণিজ্য উপদেষ্টা
যারা সংস্কার পিছিয়ে দিতে চায় তারাই নির্বাচন পেছাতে চায়: হাসনাত
সানেম'র জরিপ রিপোর্ট অনুযায়ী বিএনপি ৩৯, জামায়াত ২২, এনসিপি ১৬ ভাগ ভোট পাবে
কুমিল্লা অঞ্চলের ১৬ আসনে খেলাফত মজলিসের সম্ভাব্য প্রার্থীদের নাম প্রকাশ