সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষকরা ফের আন্দোলনের পথে হাঁটছেন। দীর্ঘদিন ধরে বেতন কাঠামো, পদোন্নতির জটিলতা এবং পেশাগত উন্নয়ন সংক্রান্ত অসন্তোষের মেঘ জমছিল, এবার তা সংগঠিত রূপ নিতে যাচ্ছে। দাবি আদায়ে আগামী ৫ মে থেকে পূর্ণ কর্মবিরতির কর্মসূচি শুরু করবেন তাঁরা।
প্রাথমিক সহকারী শিক্ষক সংগঠন ‘ঐক্য পরিষদ’ এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে আন্দোলনের এই কর্মসূচি ঘোষণা করেছে। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, ১১তম গ্রেডে বেতন নির্ধারণসহ তিন দফা দাবিতে আগামী ৪ মে’র মধ্যে দাবি পূরণ না হলে ৫ মে থেকে আন্দোলন শুরু হবে।
কর্মসূচি অনুযায়ী:
১. ১১তম গ্রেড বাস্তবায়ন: কনসালটেশন কমিটির প্রস্তাবিত ১২তম গ্রেডের পরিবর্তে ১১তম গ্রেড নির্ধারণ এবং সহকারী শিক্ষক পদকে "অ্যান্ট্রি পদ" হিসেবে বিবেচনার দাবি।
২. উচ্চতর গ্রেডে জটিলতা দূর: চাকরির ১০ বছর ও ১৬ বছর পূর্তিতে উচ্চতর গ্রেড প্রাপ্তির পথে যে প্রশাসনিক জটিলতা আছে, তা দ্রুত নিরসনের দাবি।
৩. পদোন্নতিতে শতভাগ নিশ্চয়তা: প্রধান শিক্ষক পদে শতভাগ পদোন্নতির নিশ্চয়তা এবং দ্রুত পদোন্নতির ব্যবস্থা কার্যকরের দাবি।
শিক্ষক নেতারা বলছেন, সরকারের কাছে একাধিকবার দাবি জানানো হলেও দৃশ্যমান কোনো অগ্রগতি হয়নি। তাই বাধ্য হয়ে তারা আন্দোলনের কঠিন পথ বেছে নিয়েছেন। তাঁদের ভাষায়, দাবিগুলো ন্যায়সঙ্গত এবং বাস্তবসম্মত। দ্রুত দাবি বাস্তবায়ন না হলে দেশের প্রাথমিক শিক্ষা ব্যবস্থায় বড় ধরনের অচলাবস্থা দেখা দিতে পারে।
শহীদ আলিফ আহম্মেদ সিয়াম-এর কবর জিয়ারত করলেন বাগেরহাটের জামায়াতের নেতৃবৃন্দ
গণঅভ্যুত্থান স্মরণে বাগেরহাটে শহীদ পরিবারে সাক্ষাৎ ও কবর জিয়ারত কর্মসূচি
চাকরিচ্যুত বিডিআর সদস্যদের ছত্রভঙ্গ করতে জলকামান ও সাউন্ড গ্রেনেডের ব্যবহার
আত্মনির্ভরশীল করে গড়ে তোলার মধ্যেই নিহিত এতিম লালন-পালনের স্বার্থকতা - ধর্ম উপদেষ্টা