4 মাস আগে
পশুর হাটে বেড়েছে ক্রেতা, চাহিদার শীর্ষে ছোট ও মাঝারি গরু
কদিন বাদেই কোরবানির ঈদ। গত কয়েকদিন ধরে রাজধানীর পশুর হাটগুলো ক্রেতাশূন্য থাকলেও গতকাল থেকে তা বেড়েছে। ক্রেতারা আসছেন, হাঁটছেন করছেন দরদাম। কেউ কিনছেন। কেউ ঘুরছেন। গরুর দামে খুশি অনেক ক্রেতাই। আবার কেউ কেউ বলছেন বাজেটের নাগালে নেই। সরজমিন গতকাল রাজধানীর নতুন বাজার একশ’ফিট হাট ও গাবতলী হাট ঘুরে এসব চিত্রের দেখা মেলে। সরকারি ও বেসরকারি ছুটি শুরু হওয়ায় দুপুর থেকেই হাটগুলোতে ক্রেতার সংখ্যা বাড়তে থাকে। ব্যবসায়ীরা বলছেন, গত দুই দিনের তুলনায় বুধবার দিনে পশু বিক্রি বেড়েছে। বড় গরুর তুলনায় ছোট গরুর চাহিদা তুঙ্গে। যদিও দাম এখনও কিছুটা বেশি, তবে শেষ মুহূর্তে ক্রেতারা দরদাম করেই গরু নিচ্ছেন। রাজধানীর পশুর হাটগুলোতে এবার চুয়াডাঙ্গা, কুষ্টিয়া, ঝিনাইদহ, পাবনা, রাজশাহী, সিরাজগঞ্জ, নওগাঁ, নাটোর ও ময়মনসিংহ অঞ্চল থেকে বিপুল পরিমাণ গরু এসেছে। একশ’ ফিট হাটে সুফিয়ান নামের এক স্বেচ্ছাসেবক জানান, গত ২৪ ঘণ্টায় প্রায় পাঁচশ’র বেশি গরু হাটে প্রবেশ করেছে। তবে পশুর আমদানি বেড়েছে বলেই দাম যে কমেছে, এমন নয়। খামারিরা বলছেন, খরচ এত বেড়েছে যে, গরুর দাম কমানো সম্ভব হচ্ছে না। নাটোর থেকে আসা গরু ব্যাপারী মো. শাকিল বলেন, প্রতি বছর আমি এই হাটে গরু নিয়ে আসি। এবার ১৩টা গরু এনেছি। তার মধ্যে সাতটাই বিক্রি হয়ে গেছে। দরদাম নিয়ে তিনি বলেন, দাম গতবারের চাইতে বেশি হচ্ছে না। এবার গরু বেশি আসছে। মানুষও দেখতেছে। আমার যে সাতটা বিক্রি হইছে তার মধ্যে চারটাই মাঝারি সাইজ। এই গরুই বেশি চায় মানুষ। পাবনার গরু ব্যাপারী মো. শাহ আলম। এবার হাটে তিনি গরু এনেছেন ১৮টি। তার মধ্যে ছয়টি বিক্রি হয়েছে। যা গতকাল দুপুরের পর থেকে বিক্রি হয়। তিনি বলেন, এই চারদিন কোনো